এ পদ্ধতিতে ঘেরের চিংড়ি ১৫ থেকে ২০ গ্রেডের মধ্যে এলেই অমাবশ্যা ও পূর্ণিমার জোয়ারে নতুন পানি ঢোকানোর সময় বড় আকারের চিংড়ি ধরা আরম্ভ হয়। জোয়ারের সময় নির্দিষ্ট স্থানে চিংড়ি আটকিয়ে ঝাঁকি জাল দিয়ে বা অন্য কোন প্রকার ছোট জাল ব্যবহারের মাধ্যমে আংশিক চিংড়ি ধরা যেতে পারে। এ পদ্ধতিতে শুধু বড় আকারের চিংড়ি ধরে ছোট চিংড়িসমূহ বড় হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়।
সুবিধা
- সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে বাজারজাত করা যায়।
- গ্রেড অনুযায়ী চিংড়ির আকার মোটামুটি একই রকম করা যায়।
- বাজারজাতকরণের ঝুঁকি কম থাকে।
- ঘেরের ছোট চিংড়ি বড় হওয়ার সুযোগ পায়।
- পরিবহণ পাত্র ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য জিনিসপত্র কম লাগে।
অসুবিধা
- চিংড়ি ধরার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত শ্রম ব্যয় হয়।
- কিছুটা সময় অপচয় হয়।
- পরিবহণ খরচ বেশি লাগে।
Content added By
Read more